আমার এই লেখার উদ্দেশ্য হলো- বাংলাদেশের সমস্ত গরীব বেকার যুবকদেরকে বিনামূল্যে এতটুকু সাপোর্ট দেয়া বা সাহায্য করা যাতে করে তারাও হতাশা কাটিয়ে জীবনে সাফল্যের স্বাদটুকু যেন গ্রহন করতে পারে। পক্ষান্তরে সেটা আমাদের প্রাণপ্রিয় বাংলাদেশের অর্থনীতিকেও গতিশীল করবে। সবচে’ বড় কথা হলো সমাজে ধনী-গরীবের পার্থক্য কমিয়ে আনবে। আমার স্বপ্ন পূরণের পথে আমি প্রথম যে সমস্যাটার মুখোমুখি হই তাহলো- স্বল্প-শিক্ষিত এই সব মানুষগুলো মোটেও স্থির নয়। একটা অস্থিরতা এদের যেন তাড়িয়ে নিয়ে বেড়ায়। বেশিদিন কোথাও তারা কাজ করে না। বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় যে- তারা কিছুদিন বা কয়েকমাস একটা কাজ করে। এরপর দেখা যায়, পরের কয়েক মাস আরেকটা কাজ করে। এটা হতে পারে যে, হয়তো বা আরো ভাল হবে ভেবেই তারা এমনটা করে থাকে। কিন্তু এতে করে এদেরকে সাপোর্ট দেয়া এবং সাফল্যের লক্ষে এগিয়ে নেয়া দূরূহ হয়ে পড়বে।
হ্যাঁ, বলতে গেলে এখানে আরো একটি কঠিন সমস্যা আছে। তাহলো- তথাকথিত উপরতলার মানুষগুলো- যাদের এইসব সাধারণ মানুষগুলোকে তাদেরই কোম্পানীর ব্যবসার জন্য প্রয়োজন, তারা নিজেরা এবং তাদের ম্যানেজম্যান্ট অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এই সব সাধারণ মানুষগুলোর সাথে ভাল ব্যবহার করে না। তৃতীয় যে সমস্যাটা আমি দেখেছি সেটা হলো- বৈধ প্রাইভেট নিরাপত্তা কোম্পানীর বাইরে অনেক অবৈধ নিরাপত্তা কোম্পানী আছে যারা নিরাপত্তা কর্মীদের ভাল সুযোগ-সুবিধা তো পরের কথা বরং নিরাপত্তা কর্মীর জন্যে ন্যুনতম মানবিক মুল্যবোধই এদের নেই। অধিকারের ক্ষেত্রেও তারা এইসব সাধারণ মানুষদেরকে এমনভাবে নিঃগৃহীত এবং বঞ্চিত করে যা রীতিমত চরম অন্যায়ের সামিল। তাহলে কিভাবে আমি এইসব মানুষদেরকে সাহায্য করবো যারা ইতিমধ্যেই নিঃগৃহীত এবং বঞ্চিত হয়েছে? আমি প্রায় সবসময়েই এটা নিয়ে ভাবি। আশার কথা এটাই যে একদিন তারা আমার এই লেখা পড়বে আমার এবং আমাদের কথা জানবে। পরিশেষে একটি সুনির্দিষ্টি এবং সঠিক পথের সন্ধান পাবে- আমাদের মাধ্যমে। কারণ, এটাও অত্যন্ত সঠিক যে নিরাপত্তা কর্মী হিসাবে একজন চাকুরী প্রার্থীকে একটি সঠিক জায়গায় অর্থাৎ ভাল কোম্পানীতে চাকুরী পাওয়ার ক্ষেত্রে আমি দারুনভাবে সাহায্য করতে পারবো। আর, এটা আমি পারবো আমার ১৫ বৎসরের দীর্ঘ অভিজ্ঞতার কারণে। আমরা একজন চাকুরী প্রার্থীকে প্রথমতঃ বিনামূল্যে নিরাপত্তা প্রশিক্ষণ এবং দ্বিতীয়তঃ আত্মউন্নয়নমূলক প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকি। আর তৃতীয়তঃ আমাদের প্রতিষ্ঠান থেকে প্রশিক্ষন শেষে সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়। আর সবচে’ বড় কথা হলো- তারজন্যে আমি বা আমরা কোন চাকুরী প্রার্থীর কাছ থেকে কোন টাকা-পয়সা নেয়ার প্রয়োজন আছে বলে মনে করি না।
হ্যাঁ, বলতে গেলে এখানে আরো একটি কঠিন সমস্যা আছে। তাহলো- তথাকথিত উপরতলার মানুষগুলো- যাদের এইসব সাধারণ মানুষগুলোকে তাদেরই কোম্পানীর ব্যবসার জন্য প্রয়োজন, তারা নিজেরা এবং তাদের ম্যানেজম্যান্ট অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এই সব সাধারণ মানুষগুলোর সাথে ভাল ব্যবহার করে না। তৃতীয় যে সমস্যাটা আমি দেখেছি সেটা হলো- বৈধ প্রাইভেট নিরাপত্তা কোম্পানীর বাইরে অনেক অবৈধ নিরাপত্তা কোম্পানী আছে যারা নিরাপত্তা কর্মীদের ভাল সুযোগ-সুবিধা তো পরের কথা বরং নিরাপত্তা কর্মীর জন্যে ন্যুনতম মানবিক মুল্যবোধই এদের নেই। অধিকারের ক্ষেত্রেও তারা এইসব সাধারণ মানুষদেরকে এমনভাবে নিঃগৃহীত এবং বঞ্চিত করে যা রীতিমত চরম অন্যায়ের সামিল। তাহলে কিভাবে আমি এইসব মানুষদেরকে সাহায্য করবো যারা ইতিমধ্যেই নিঃগৃহীত এবং বঞ্চিত হয়েছে? আমি প্রায় সবসময়েই এটা নিয়ে ভাবি। আশার কথা এটাই যে একদিন তারা আমার এই লেখা পড়বে আমার এবং আমাদের কথা জানবে। পরিশেষে একটি সুনির্দিষ্টি এবং সঠিক পথের সন্ধান পাবে- আমাদের মাধ্যমে। কারণ, এটাও অত্যন্ত সঠিক যে নিরাপত্তা কর্মী হিসাবে একজন চাকুরী প্রার্থীকে একটি সঠিক জায়গায় অর্থাৎ ভাল কোম্পানীতে চাকুরী পাওয়ার ক্ষেত্রে আমি দারুনভাবে সাহায্য করতে পারবো। আর, এটা আমি পারবো আমার ১৫ বৎসরের দীর্ঘ অভিজ্ঞতার কারণে। আমরা একজন চাকুরী প্রার্থীকে প্রথমতঃ বিনামূল্যে নিরাপত্তা প্রশিক্ষণ এবং দ্বিতীয়তঃ আত্মউন্নয়নমূলক প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকি। আর তৃতীয়তঃ আমাদের প্রতিষ্ঠান থেকে প্রশিক্ষন শেষে সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়। আর সবচে’ বড় কথা হলো- তারজন্যে আমি বা আমরা কোন চাকুরী প্রার্থীর কাছ থেকে কোন টাকা-পয়সা নেয়ার প্রয়োজন আছে বলে মনে করি না।
No comments:
Post a Comment